ছোট বেলায় "Aim in Life" রচনায় নিজেকে "Doctor" কল্পনা করেনি এমন শিক্ষার্থী খুব ই পাওয়া যাবে৷ গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর ই থাকে তবে চান্স পায় যৎসামান্যই. এডমিশন টেস্ট হলো এমন এক পরীক্ষা যার কোনো শর্টকাট নেই। মনে রাখবে, ভর্তি পরীক্ষা শিক্ষার্থী বাছাই না, বরং বাদ দেওয়ার পরীক্ষা। আর তোমার কাজ হলো তুমি যেন কিছুতেই সেই বাদ পড়ে যাওয়া অংশে না পড়ো সেটা নিশ্চিত করা। মার্কিন লুথার কিং বলেছিলেন : “যদি উড়তে না পার, তবে দৌড়াও; যদি দৌড়াতে না পার, তবে হাঁটো; হাঁটতে না পারলে হামাগুড়ি দাও। যে অবস্থাতেই থাকো, সামনে চলা বন্ধ করবে না।” তোমার এই পথ চলাকে সহজ করতেই তোমার পাশে আছে মেডিকেল আওয়ার ড্রিম
মোট শিক্ষার্থী
চান্সপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী
অভিজ্ঞ ইন্সট্রাক্টর
আমার মা বাবা দুজনে টিচার। মা হাইস্কুলের, বাবা কলেজের। বাবা মায়ের চাকরির কারণে এখনো হাতিয়ার মত একটা দ্বীপে থাকা। যেখানে কলেজের শিক্ষাব্যবস্থা অনেক পিছিয়ে। প্রাইমারি, হাইস্কুলে ফার্স্ট গার্ল থাকার পরও কলেজে উঠিয়ে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে পারি নাই। টানা ৫/৬ মাস প্রাইভেট টিচার নিয়া সমস্যায় ছিলাম। সঠিক টিচার না পাওয়ার কারণে আমার পরীক্ষাও খারাপ হয়। আমার মামাতো ভাই চট্টগ্রামে থাকে তার পরামর্শে আমি টেন মিনিট স্কুলে ভর্তি হয়। এখন একদিনে একটা অধ্যায় কমপ্লিট করে ফেলতে পারি আমি। এতো ভালো টিচারদের খুঁজে পাবো, ভালোভাবে সব শিখতে পারবো, সত্যি ভাবতে পারি নি। আমি কৃতজ্ঞ টেন মিনিট স্কুলের প্রতিটি টিচারের কাছে। আমার মা বাবা দুজনে টিচার। মা হাইস্কুলের, বাবা কলেজের। বাবা মায়ের চাকরির কারণে এখনো হাতিয়ার মত একটা দ্বীপে থাকা। যেখানে কলেজের শিক্ষাব্যবস্থা অনেক পিছিয়ে। প্রাইমারি, হাইস্কুলে ফার্স্ট গার্ল থাকার পরও কলেজে উঠিয়ে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে পারি নাই। টানা ৫/৬ মাস প্রাইভেট টিচার নিয়া সমস্যায় ছিলাম। সঠিক টিচার না পাওয়ার কারণে আমার পরীক্ষাও খারাপ হয়। আমার মামাতো ভাই চট্টগ্রামে থাকে তার পরামর্শে আমি টেন মিনিট স্কুলে ভর্তি হয়। এখন একদিনে একটা অধ্যায় কমপ্লিট করে ফেলতে পারি আমি। এতো ভালো টিচারদের খুঁজে পাবো, ভালোভাবে সব শিখতে পারবো, সত্যি ভাবতে পারি নি। আমি কৃতজ্ঞ টেন মিনিট স্কুলের প্রতিটি টিচারের কাছে।
আমার মা বাবা দুজনে টিচার। মা হাইস্কুলের, বাবা কলেজের। বাবা মায়ের চাকরির কারণে এখনো হাতিয়ার মত একটা দ্বীপে থাকা। যেখানে কলেজের শিক্ষাব্যবস্থা অনেক পিছিয়ে। প্রাইমারি, হাইস্কুলে ফার্স্ট গার্ল থাকার পরও কলেজে উঠিয়ে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে পারি নাই। টানা ৫/৬ মাস প্রাইভেট টিচার নিয়া সমস্যায় ছিলাম। সঠিক টিচার না পাওয়ার কারণে আমার পরীক্ষাও খারাপ হয়। আমার মামাতো ভাই চট্টগ্রামে থাকে তার পরামর্শে আমি টেন মিনিট স্কুলে ভর্তি হয়। এখন একদিনে একটা অধ্যায় কমপ্লিট করে ফেলতে পারি আমি। এতো ভালো টিচারদের খুঁজে পাবো, ভালোভাবে সব শিখতে পারবো, সত্যি ভাবতে পারি নি। আমি কৃতজ্ঞ টেন মিনিট স্কুলের প্রতিটি টিচারের কাছে। আমার রেজাল্টের পিছনে টেন মিনিট ক্রাশ কোর্স এবং SMP কোর্স অবদান কখনো ভুলবার নয়। SMP বেশি কাজে দিয়েছে শেষ মুহুর্তে ভালো একটি প্রস্তুতি নিতে। যার জন্যই আমি GPA 5 পেয়েছি। হয়তো এসব কোর্সের সাথে সংযুক্ত না থাকলে আমার রেজাল্ট এতো ভালো হতো না। টিচার, সাপোর্টিং স্টাফ, আরো অনেকের অনেক পরিশ্রম ছিলো আমাদের টিচারদের ক্লাস সুষ্ঠুভাবে নিতে । অ্যাভারেজ ৫-৬+ ঘন্টা ক্লাস একজন টিচারের পক্ষে নেওয়া অকল্পনীয়। সর্বপরি টেন মিনিট স্কুলের প্রতি অনেক কৃতজ্ঞ, যা আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না। অনেক ধন্যবাদ টেন মিনিট স্কুলকে আমার রেজাল্টে অবদান রাখবার জন্য। মন থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ❤️
আমার মা বাবা দুজনে টিচার। মা হাইস্কুলের, বাবা কলেজের। বাবা মায়ের চাকরির কারণে এখনো হাতিয়ার মত একটা দ্বীপে থাকা। যেখানে কলেজের শিক্ষাব্যবস্থা অনেক পিছিয়ে। প্রাইমারি, হাইস্কুলে ফার্স্ট গার্ল থাকার পরও কলেজে উঠিয়ে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে পারি নাই। টানা ৫/৬ মাস প্রাইভেট টিচার নিয়া সমস্যায় ছিলাম। সঠিক টিচার না পাওয়ার কারণে আমার পরীক্ষাও খারাপ হয়। আমার মামাতো ভাই চট্টগ্রামে থাকে তার পরামর্শে আমি টেন মিনিট স্কুলে ভর্তি হয়। এখন একদিনে একটা অধ্যায় কমপ্লিট করে ফেলতে পারি আমি। এতো ভালো টিচারদের খুঁজে পাবো, ভালোভাবে সব শিখতে পারবো, সত্যি ভাবতে পারি নি। আমি কৃতজ্ঞ টেন মিনিট স্কুলের প্রতিটি টিচারের কাছে। আমার মা বাবা দুজনে টিচার। মা হাইস্কুলের, বাবা কলেজের। বাবা মায়ের চাকরির কারণে এখনো হাতিয়ার মত একটা দ্বীপে থাকা। যেখানে কলেজের শিক্ষাব্যবস্থা অনেক পিছিয়ে। প্রাইমারি, হাইস্কুলে ফার্স্ট গার্ল থাকার পরও কলেজে উঠিয়ে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে পারি নাই।